আমরা আজ আপনাদের সাথে যে বিষয়ে আলোচনা করব সেটি হল ছাগল বাচ্চা দেয় কত দিন পর পর । ছাগল বছরে দুইবার বাচ্চা দিয়ে থাকে । ছাগল বিভিন্ন প্রজাতির আছে যেমন দেশী ছাগল, রাম ছাগল, বিটল ছাগল, শিরোহি ছাগল, বোয়ার ছাগল, আরো অনেক প্রজাতির ছাগল আছে । উক্ত ছাগলের জাত এর উপর নির্ভর করে কোন ছাগল কত দিন পর বাচ্চা দেয় । আমরা আজকে বিভিন্ন প্রজাতির ছাগল নিয়ে কথা বলবো তার নিচে দেওয়া হল
আমি প্রতিদিন টেকনোলজি রিলেটেড পোস্ট করে থাকি এগুলো পাওয়ার জন্য এই লিঙ্কে প্রবেশ করুন
ছাগলের বাচ্চা হয় কত দিনে
দেশী ছাগল 14 মাসে দুইবার বাচ্চা প্রসব করে ।
রাম ছাগল বা যমুনাপারি ছাগল ১২ মাসে এক বার বাচ্চা প্রসব করে ।
বিটল ছাগল ১২ মাসে 1 বার বাচ্চা প্রসব করে ।
শিরোহি ছাগল ১২ মাসে ২ বার বাচ্চা প্রসব করে ।
বোয়ার ১২ মাসে এক বার বাচ্চা প্রসব করে ।
বারবারি বছরে ক বার বাচ্চা প্রসব করে ।
আরো পড়ুন: কোন কোম্পানির টাইলস ভালো
গ্রামীন মাসিক ইন্টারনেট প্যাকেজ 2022
আমরা ফারামের মালিকের মুখ থেকে শুনে নিয়েছি কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সেগুলো নিচে দেওয়া হলঃ
ছাগল পালনের প্রতি দিনের খরচ
কিভাবে ছাগল কিনবেন বা বিক্রয় করবেন
কিভাবে ফ্রামে শেড তৈরি করবেন
ছাগলের জন্য কতটা জায়গা প্রয়োজন
ছাগল কিনে আনার পর তার প্রাথমিক পরিচর্যা
ছাগলের কি পরিমানে কি কি খাবার দেওয়া উচিত
কি কি ঔষধ কেমন পরিমাণে দিতে হবে
মূলত কোন কোন ভ্যাকসিন কতবার দিতে হবে
কিভাবে যত্ন নিবেন
ছাগলের গ্রোথ কিভাবে হবে
প্রয়োজনে নিচে ভিডিও দেওয়া আছে দেখে নিতে পারেন ।
আর এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর জানতে নিচে ভিডিও দেওয়া আছে । আপনারা দয়া করে সেই ভিডিওটি দেখে নিবেন খুব ভালোভাবে বোঝানো হয়েছে ওই ভিডিওতে । ভিডিওতে খুব সুন্দর ভাবে কথাগুলো উপস্থাপনা করা হয়েছে। ছাগল পালন করে আপনি যদি সাফল্য পেতে চান তাহলে আমাদের এই ওয়েবসাইটে পোস্ট টি শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত দেখার চেষ্টা করবেন এই ওয়েবসাইট থেকে আপনারা সম্পূর্ণরূপে ছাগলের বিষয়ে জানতে পারবেন ।
ছাগলের বীজ দেওয়া । উন্নত জাতের ছাগলের বীজ
ছাগী হিসেবে আসলে পাঠা দেখাতে হয় এটাই নিয়ম। কিন্তু অনেক নতুন ছাগল পালনকারী আছেন যাদের ঘর একটাই আবার 1 টা ও দুই টা খাসি আছে।
ছাগলের উন্নত জাত যমুনাপাড়ি সিমেন এখন পাওয়া যাচ্ছে ব্র্যাকের এ আই কর্মীর কাছে।
খাসি থাকার দরুন আপনার ছাগী হিটে আসলে আপনি বুঝতে পারবেন বা খাসি আপনাকে বুঝতে সাহায্য করবে। তেমনি আছে আপনার দিস দেওয়া ছাগলের বীজ ফেলে দেওয়া সাহায্য করবে।
কারণ সকালে সাইটে আসছে আপনি বিকালে পাঠা দেখালে কিন্তু আপনার তো ঘর একটা আলাদা রাখার ঘর নেই আপনি কি করবেন। রাতে সব ছাগল যখন একই ঘরে রাখবেন সাকিব তখন ওই ঠান্ডা হয়নি অর্থাৎ খাসি সাগিকে আবারো তাড়াবে বা পিঠে উঠবে। এতে ছাগী আরো গরম হবে এসএমএস পেলে দেওয়ার প্রবণতা বেশি বাড়বে বা ফেলে দিবে। আপনি যদি আজ সকালে গরম হাওয়া ছাগল কাল সকালে পাঠা দেখান তাহলে ছাগলকে বাড়িতে আনার পর ছাগলকে বাইরে বা অন্য অন্যান্যগুলো বাইরে থাকলে ছাগলকে ঘরে সারাদিন রাখতে পারবেন। অবশ্যই 2 থেকে 3 ঘন্টা দাঁড় করে রাখলে ভালো হয় ।
এতে আপনার ছাগলকে দেওয়া বীজ থেকে যাবে দ্বিতীয়বার আঠার কাছে নেওয়া দরকার হবে না । ছাগলকে 24 ঘন্টা পর বেশ দেওয়ার সুবিধা হল ডাক শেষের দিকে থাকলে বেশ ধরে ভালো।
বেশি গরম অবস্থায় পাঠা দেখালে বিষ দিলে অতিরিক্ত গরম হাওয়া ফেলে দিবে মিউকাস পড়তে থাকবে। বিজ দিলে হিসাব করে দিন যাদের পাঠা আছে তাদের এ সমস্যা হবে না সকাল-বিকাল বিষ দিতে পারবেন এতে অনেক সুবিধা হয়।
ব্ল্যাক বেঙ্গল উৎপাদনে বিপ্লব ঘটাবে হিমায়িত বীজ
দেশের গবাদি পশু বা পানির মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি হলো ছাগল গ্রাম অঞ্চলে অনেকে আর্থিক সঞ্চালতা আয়নে ছাগল পালন করে। কেউ কি অবস্থা গোলের খামার করছেন দেশি-বিদেশি বিভিন্ন জাতের । আমাদের দেশে যাতে ব্ল্যাক বেঙ্গল সুপরিচিত বিশ্বব্যাপী ।
বিশ্বের অন্যতম সেরা একটি জাত । বিশেষ এর চামড়া উৎকৃষ্টমানের। কিন্তু প্রজননের ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনা অভাবে দেশি জাতের ছাগলের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। ফলে অদূর ভবিষ্যতে জাতটি বিলুপ্ত হতে পারে ।
হিমায়িত বীজের মাধ্যমে প্রজনন বা এ আই এর দুরঅবস্থা থেকে মুক্তি দিতে পারে। একটি ছাগিকে প্রাকৃতিক নিয়মে পাটা দ্বারা প্রজনন করাতে যে পরিমাণ বেশি ব্যবহার হয় সেই একটি পরিমাণ দাঁড়ায় কৃত্রিম প্রজনন পদ্ধতি 25 থেকে 30 টি ছাগিকে প্রজনন করানো সম্ভব ।প্রাকৃতিক পদ্ধতি তুলনায় এর পদ্ধতিতে 25 থেকে 30 গুন অধিক ফল পাওয়া যায়। ফলে বাসার উৎপাদন বাড়বে বহুগুণ। ইতোপূর্বে বাকৃবিতে এর লক্ষ কৃত্রিম প্রজনন ব্যবস্থা শুরু হয়েছে।
সুস্থ সবল পাঠা বাসায় করে তা অনেক বেশি করে অণুবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে পরীক্ষা করা হয়। বিজ আশানুরূপ গুণ সম্পন্ন হলে এমারত করে সংগ্রহ করা হয় এবং রায় গানের মাধ্যমে ছাগিকেকৃত্রিম প্রজনন করা হয় ।
এভাবেই উন্নত জাতের অধিক সংরক্ষণ ছাগলের বাচ্চা উৎপাদন করা সম্ভব । হিমায়িত বিজ দাঁড়া কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে ছাগির বাচ্চা উৎপাদন বাচ্চা ধারণ ক্ষমতা 50% বেশি পায় গাভীর বাচ্চা ধারণ ক্ষমতা সমান । হিমায়িত বিজকে তরল নাইট্রোজেন এর মাধ্যমে -196 ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করলে গুনাগুন প্রায় ৫০ বছর থাকে । বর্তমান কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে গরু-ছাগল বিভিন্ন গবাদি পশু পাখি উৎপাদনের অদ্ভুত পূর্ণ সাফল্য অর্জিত হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ।
বাণিজ্যিকভাবে এ পদ্ধতিকে কাজে লাগালে ভালো ফল পাওয়া যাবে । ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল পালনের খরচ কম, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অধিক এবং দূরত্ব বর্ধনশীল । এ জাতের ছাগল একসঙ্গে একাধিক বাচ্চা প্রদান ক্ষমতা । বৈজ্ঞানিকভাবে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ছাগল পালন দেশের জনগণের ভূমিকা পালন করতে পারে ।

0 Comments